
ব্লগার অন্যমনস্ক শরৎ ভাইকে দেখে নিজের ক্যাম্পাস নিয়ে ছবিব্লগ দিতে উৎসাহিত হয়েছিলাম। উনি গুরু মানুষ। চরম ভালো ছবি তুলেন। আমি কিছুটা হিংসা করি তাঁকে


১. ভোরের ডাক

২. স্মৃতি-১ (ছবি- অনুপ বাড়ৈ)
৩. এ পথ ধরে আমার হল..ড. কুদরত ই খুদা হল । বছরের একটা সময় এ পথ ছেয়ে যেতো কৃষ্ণচূড়া ফুলে।


৪.

এ পথ ধরে আমার ডিপার্টমেন্ট। প্রতিদিন হল থেকে হেঁটে হেঁটে ডিপার্টমেন্টে যেতে কী কষ্টটাই না হতো ! মনে মনে ভাবতাম এ যন্ত্রণার কী শেষ নেই?? কিন্তু আজ মনে হয় আবার যদি ফিরে যেতে পারতাম

৫.
বাজি ধরে বলতে পারি এতো বড় খেলার মাঠ বাংলাদেশের খুব কম বিশ্ববিদ্যালয়েই রয়েছে। খেলাধূলা ছাড়াও এ মাঠ ঘিরে রয়েছে অনেক মজার স্মৃতি। ফার্স্ট ইয়ারে থাকতে সিনিয়র ব্যাচের রেগ ডে উপলক্ষে চাঁদা দেওয়ার ভয়ে রাতে মাঠে লুকিয়ে থাকতাম। শীতের সে রাতগুলোতে চাদর মুড়ি দিয়ে চলতো জম্পেশ আড্ডা..

৬.
মেঘলা দিনে দাঁপিয়ে বেড়ানো সেই খেলার মাঠ।


৭.
মাঠের পাশেই পুকুর। দিন নেই রাত নেই এ পুকুর পাড়ে বসে দোস্তরা মিলে আড্ডা দিতাম। অনেক রাত কেটেছে এ পুকুর পাড়ে বসে আড্ডা দিতে দিতে। বৃষ্টির দিনে ফুটবল খেলার নামে হুটোপুটি। তারপর দে ঝাঁপ পুকুরে.... (ছবি- শান্তনু)
৮. পুকুর ঘাট
৯. চুয়েট লেক- (সংগৃহীত)

চুয়েট প্রশাসন চাইলেই এ লেকটাকে অনেক সুন্দর ও পরিকল্পিতভাবে সাজাতে পারে কিন্তু.......



১০. চুয়েট লেক-২ (সংগৃহীত)

১১.
এটা আমার খুবই প্রিয় একটা ছবি। ছবিটার সুন্দর একটা নাম আছে। ভুলে গেছি। নতুন হলের জানালায় মাকড়সার জালে বৃষ্টির ফোঁটা। (ছবি- অনুপ বাড়ৈ)
১২. ভোরের আলোয় কাপ্তাই রাস্তা (ছবি- অয়ন তরফদার)

১৩. গোলচত্বর। অমাদের সকল প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি, পাওয়া-না-পাওয়া, হাসি-কান্নার নীরব সাক্ষী এ গোলচত্বর (ছবি-সংগৃহীত)
১৪. মাই লাভ মাই প্রাইড...... (ছবি- অনুপ বাড়ৈ)
১,৩,৪,৫,৬,৮ আমার তোলা।
শেষ পর্যন্ত ছবিব্লগ বাদ দিয়ে আজাইরা প্যাঁচালের একটা পোস্ট হয়ে গেলো। নাহ...জীবনের স্মৃতিকথা নিয়ে ব্লগে সিরিজ লেখার সময় বুঝি আমারও এসে গেলো।

সর্বশেষ এডিট : ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:২১